এই মহাবিশ্বে অাছে অগনিত গ্রহ,নক্ষত্র,কৃষ্ণগহব্বর,ডার্কম্যাটার,এ্যান্টিম্যাটার ইত্যাদি। তাই জীবনের অস্তিত্ব শুধু যে পৃথিবীতে অাছে সেটা মনে করাটা সৃষ্টিকর্তাকে ছোট করার সমতুল্য বলে মনে করেন অনেকে। যার সৃষ্টি অাছে তার ধ্বংসও অাছে ঠিক তেমনি পৃথিবী হতে ১০৩ অালোকবর্ষ দূরে সাক্কু~১ নামের এক গ্রহ বিভিন্ন দূর্যোগের শিকার হয়। তাই তারা ঠিক করে তাদের অাবিষ্কার দিয়ে তারা নিকটবর্তি কোন গ্রহের বসবাস যোগ্যতা দেখবে। ওদের যন্ত্র সময়কে এমন ভাবে হিসাব করে যে ১০৩ অালোকবর্ষ পার হয়ে কোন গ্রহে যেতে যে সময় হবে ঠিক সে সময়ের চিত্র বা ভিশন ফুটিয়ে তুলবে ওদের কাছে। নিকটবর্তি অালফা সেন্টরিতে তারা খোঁজ চালায় কিন্তু সেখানে তারা শুধু অকেজো সব গ্রহ খুজে পায়। অবশেষে তারা সূর্য মামার অতি প্রিয় গ্রহ পৃথিবীর খোঁজ পায়। দেখতে সুন্দর কিন্তু বিভিন্ন দিক দেখে তারা অবাক হয় :
১) এখানকার প্রানীগুলো ভবিষ্যত প্রজন্মের কথা চিন্তাই করে না।
২) এখানে সৃষ্টি কম ধ্বংস বেশি।
৩) নিয়ামত তো অাছে তবে বান্দাগন তার মর্ম বোঝে না।
৪) এখানে ব্যক্তিসার্থ হাসিল করতে গিয়ে মানুষ বড় বড় যুদ্ধ সৃষ্টি করে।
৫) মানুষগুলো ছোট কিন্তু হিংসা,বিবাদ,হানাহানিগুলো অনেক বড় !!!
এতসব হিসাব করে ঐ গ্রহের প্রানীগুলো ভাবল যে তারা নিজ গ্রহেই ভালো অাছে ।
Click her to download this story's pdf file !
১) এখানকার প্রানীগুলো ভবিষ্যত প্রজন্মের কথা চিন্তাই করে না।
২) এখানে সৃষ্টি কম ধ্বংস বেশি।
৩) নিয়ামত তো অাছে তবে বান্দাগন তার মর্ম বোঝে না।
৪) এখানে ব্যক্তিসার্থ হাসিল করতে গিয়ে মানুষ বড় বড় যুদ্ধ সৃষ্টি করে।
৫) মানুষগুলো ছোট কিন্তু হিংসা,বিবাদ,হানাহানিগুলো অনেক বড় !!!
এতসব হিসাব করে ঐ গ্রহের প্রানীগুলো ভাবল যে তারা নিজ গ্রহেই ভালো অাছে ।
Click her to download this story's pdf file !
Comments
Post a Comment